গাজীপুর থেকে এস.এম দুর্জয়,

গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের ওয়ার্ড শাখার ত্রী-বার্ষিক সম্মেলনকে সামনে রেখে ৫নং ওয়ার্ড আওয়ামলীগের সভাপতি প্রার্থী হলেন মোঃ আবদুস সামাদ।তিনি একজন  আওয়ামীলীগের নিবেদিত ত্যাগি কর্মী।বর্তমান স্থানীয় সাংসদ মুহাম্মদ ইকবাল হোসেন সবুজ এর রাজনীতি করতে গিয়ে অসংখ্যবার বিরোধীমতের হুমকি ধামকির শিকার হয়েছেন।মুহাম্মদ ইকবাল হোসেন সবুজ যখন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে মাছ মার্কায় নির্বাচন করেন তখন সেই নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখেন আব্দুস সামাদ।তত্বাবাধয়ক সরকারের আমলে শেখ হাসিনার মুক্তির দাবিতে সোচ্চার ছিলেন রাজপথে।৯০এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনেও ছিলেন রাজপথে।কাওরাইদ ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি প্রার্থী আব্দুস সামাদ জানান বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারন করে সারজীবন রাজনীতি করতে চান।আব্দুস সামাদ আরো বলেন মুহাম্মদ ইকবাল হোসেন সবুজ ভাই উঠান বৈঠক শুরু করলে সবগুলো উঠান বৈঠকে বাধা বিপত্তি অতিক্রম করে উপস্থিত ছিলেন।তিনি বলেন আমার নেতা মুহাম্মদ ইকবাল হোসেন সবুজের কাছে যেকোন শ্রেণীর পেশার মানুষই তাদের সমস্যা নিয়ে তার খুব কাছা কাছি যেতে পারেন,এবং তিনি ভুক্তভোগীদের কথা মন দিয়ে শুনে তাতক্ষনিক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেন আমি সেই নেতার রাজনীতি করি।

আমি আমার নিজ সাধ্য অনুযায়ী সাহায্য সহযোগিতা করে আসছি অবহেলিত মানুষের জন্য।করোনাকালীন সময় অসহায় গরীব মানুষের পাশে সাধ্যমত যা পারছি পাশে ছিলাম।আমি অন্যায়ের বিরুদ্ধে কখনও আপোষ করিনী এখনো দীর্ঘ দিন যাবত রাজনীতির সাথে থেকেও কখনো পদ পদবীর আশা করিনি, শুধু বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে রাজনীতি করে যাচ্ছি  অন্যায় কারী,অত্যাচারী,চাঁদাবাজদের কখনো প্রশ্রয় দেইনি।বিনিময়ে পেয়েছি মানুষের বুক ভরা ভালোবাসা।সেই ভালবাসা নিয়ে বাঁচতে চাই সারাজীবন।ত্যাগি আওয়ামীলীগ কর্মী আব্দুস সামাদ দলীয় কোন পদ পদবীতে না থাকলেও এলাকার নানান সামাজিক সংগঠনে কাজ করেছেন নিরলসভাবে কাওরাইদ ইউনিয়নের জাহাঙ্গীরপুর শেখ রাসেল স্মৃতি সংঘের বর্তমান সভাপতি তিনি তাছাড়া গলদাপাড়া বারতোপা বাজার কমিটির যুগ্নসাধারন সম্পাদক গলাদপাড়া নেয়ামত আলী উচ্চবিদ্যালয়ের সাবেক সম্মানিত অভিবাবক সদস্য,গলদাপাড়া শেখ রিয়াজুদ্দিন মাদ্রাসার সাবেক সম্মানিত অভিভাবক সদস্য।

তাছাড়া আরো কয়েকটি মসজিদ কমিটিতেও দায়িত্ব পালন করছেন।স্থানীয় আওয়ামীলীগের কয়েকজন নেতাকর্মী জানান আব্দুস  সামাদ মানুষ কে ভালবাসেন নিজের সবটা দিয়ে করোনা পরিস্থিতি যখন খারাপ ছিল ঠিক তখন সাধারণ মানুষের কাছে ছুটে গেছেন দিনে রাতে এমনকি মুহাম্মদ ইকবাল হোসেন সবুজের পাঠানো ত্রাণ ও ইউনিয়ন পরিষদের অসহায় মানুষের জন্য কাজ করতে গিয়ে মোটরসাইকেল এ্যাক্সিডেন্ট করে গুরুতরভাবে আহত হয়েছিলেন।এই ত্যাগী মানুষটাকে সম্মানিত করার সময় এসেছে নেতারা যেন আব্দুস সামাদের মতো ত্যাগী কর্মীদের সঠিক মুল্যয়ন করেন।আব্দুস সামাদ বলেন যতদিন বেঁচে থাকবেন ততদিন বঙ্গবন্ধু ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার আদর্শকে বুকে ধারণ করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গরার দৃঢ়প্রত্যয় কাজ করে যাবেন বলে তিনি আশাবাদী।