বগুড়া থেকে মোঃ সবুজ মিয়া
বগুড়া সদরের লাহিড়ীপাড়া ইউনিয়ের দোবাড়িয়া কেন্দ্রীয় কবর স্থানের সেক্রেটারীর মুক্তার হোসেনের নেতৃত্বে বাল্য বিবাহ সম্পন্ন ব্যবস্থা নেওয়ার দাবী।
জানা গেছে সদরের লাহিড়ীপাড়া ইউনিয়নের দোবাড়িয়া গ্রামের সাইদুল প্রাং এর কন্যা পীরগাছা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের জনৈক ছাত্রীর সঙ্গে যশোপাড়া গ্রামের খোরশেদ আলীর পুত্র রিপনের বিবাহ দেওয়ার সংবাদ ইউপি সদস্য এনামুল হক উকিল জানতে পেয়ে গ্রাম পুলিশ দিয়ে তা ভন্ডুল করে দেয়। তার বাঁধা উপেক্ষা করে রাজনৈতিক দলের স্থানীয় এক নেতা ও দোবাড়িয়া কেন্দ্রীয় কবরস্থানের সেক্রেটারী ঐ বাল ্য বিবাহ সম্পন্ন করে দেয়। এব্যাপারে রিপনের পিতার সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান ছেলেমেয়ের বিবাহের বয়স হয়েছে, তাই বিবাহ দিয়েছি।
এ বিবাহকে যে সহযোগীতা করেছে তার খুঁটির জোর কোথায়? তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য মানবধিকার কর্মীগন প্রশাসনের জরুরী হস্তক্ষে কামনা করেন। উল্লেখ্য যে, করোনাকালীন সময়ে স্কুল কলেজ বন্ধ থাকায় অভিভাবকেরা উদবিগ্ন। কখন তাদের ছেলেমেয়েরা কি করে বসে, এ কারনে তারা ছেলে মেয়েদের বয়স পূর্ন না হতেই বিবাহের ব্যবস্থা করছে। লোক লজ্জা বা আইনের ভয় করছে না।বাল্য বিবাহের ব্যাপারে কাজী ও মুন্সিরাও অনেক টাকার টাকার লোভে জড়িয়ে পড়ছে বা তাদের রেজিঃ ও বিবাহ পড়নোর কাজ করে যাচ্ছে।
Leave a Reply