আরিফুল হক আরিফ, নিজস্ব প্রতিনিধি : এলাকার সাধারণ মানুষ বলেন, (কোটচাঁদপুর-মহেশপুর) ৩ আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হিসেবে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য, প্রখ্যাত আইনজীবী ও সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল। দীর্ঘদিন ধরে দলের নেতৃত্বে, আন্দোলন-সংগ্রামে এবং সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডে তাঁর সক্রিয় উপস্থিতি তাঁকে সর্বস্তরের কাছে এক গ্রহণযোগ্য ও নির্ভরযোগ্য নেতৃত্বে পরিণত করেছে।
বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে যখন গণতান্ত্রিক চর্চা ও জনঅংশগ্রহণের সংকট তীব্র, তখন জনগণ একটি শক্তিশালী ও জনসম্পৃক্ত নেতৃত্বের অপেক্ষায় রয়েছে। ঝিনাইদহ-৩ আসনের মানুষও এমন এক নেতার প্রত্যাশা করছে—যিনি শুধু দলের প্রতিনিধি নন, বরং সাধারণ মানুষের কণ্ঠস্বর হবেন।
ব্যারিস্টার কাজল সেই প্রত্যাশারই প্রতিফলন। তিনি শুধু একজন প্রথিতযশা আইনজীবী নন, বরং একজন মাঠের কর্মী, যিনি ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার প্রতিটি সংগ্রামে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দলীয় সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে তাঁর ভূমিকা সবসময়ই ছিল স্পষ্ট, সক্রিয় ও প্রভাববাহী।
জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের যুগ্ম মহাসচিব ও ছাত্রদলের সাবেক আইন বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে তাঁর সাংগঠনিক দক্ষতা সুপরিচিত। বার কাউন্সিল ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতিতে একাধিকবার নির্বাচিত হওয়ায় তাঁর জনপ্রিয়তা ও নেতৃত্বের গ্রহণযোগ্যতা আরও দৃঢ় হয়েছে।
অঞ্চলের সাধারণ মানুষ মনে করেন, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল একজন “ডাইনামিক ও জনমুখী নেতা” যিনি সবসময় গরিব, অসহায় ও খেটে খাওয়া মানুষের পাশে থেকেছেন এবং ভবিষ্যতেও থাকবেন। তাঁর প্রজ্ঞা, সততা ও নিবেদিতপ্রাণ মনোভাব তাঁকে এলাকার মানুষের ভালোবাসা ও আস্থা অর্জন করতে সহায়তা করেছে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ঝিনাইদহ-৩ আসনে পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষা ও একটি কার্যকর নেতৃত্বের প্রয়োজনীয়তা বিবেচনায় যদি বিএনপি এমন একজন পরীক্ষিত, জনপ্রিয় ও সংগঠক প্রার্থীকে মনোনয়ন দেয়, তবে এই আসনে নতুন রাজনৈতিক সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হবে।
Leave a Reply